আবু তালেব চেীধুরী চান্দু , হ-বাংলা নিউজ : গত ৬ই ডিসেম্বর রোজ রবিবার দুপুর ২ঘটিকায় জ্যাকসন হাইটস্ পালকী পার্টি সেন্টারে, জাতীয় পার্টি যুর্ক্তরাষ্ট্র শাখার উদ্যোগে ঐতিহাসিক সংবিধান সংরক্ষন দিবস, আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় জাপার সভাপতি ও কেন্দ্রিয় সদস্য হাজী আবদুর রহমানের সভাপতিত্বে সাধারন সম্পাদক ও কেন্দ্রিয় সদস্য আবু তালেব চেীধুরী চান্দু পরিচালনায়, আরো বক্তব্য করেন, জাপার উপদেষ্টা সৈয়দ শওকত আলী, জাপার উপদেষ্টা গিয়াস মজুমদার, জাপার সিনিয়র সহ-সভাপতি জসিমউদ্দিন চেীধুরী, জাপার সহ-সভাপতি ও কেন্দ্রিয় সদস্য এডভোকেট হারিস উদ্দিন আহমেদ, জাপার যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক ও কেন্দ্রিয় সদস্য মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান, জাপার যুব বিষয় সম্পাদক শফি আলম, জাপার যুগ্ম-দপ্তর আকতার কবির, জাপার কোষাদ্য জি.এম ইলিয়াস, নিউইর্য়ক সিটিকমিটির সভাপতি শুভংকর গাগুলী, নিউইর্য়ক ষ্টেট কমিটির সভাপতি এডভোকেট মোহাম¥দ হাণিফ, যুব সংহতির সদস্যমোহাম¥দ আলী সবুজ, ১৯৯০ সালের এই দিনে তৎকালিন রাষ্টপতি পথবন্ধু মরহুম হুসেইন মুহাম¥দ এরশাদ সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা অক্ষুন্ন রাখার জন্য শান্তিপূর্ণ প্রক্রিয়ায় ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। গণতন্ত্রের নবযাএা উম্মোচন করেন। দেশের মানুষকে স্বাধীনতার প্রকৃত স্বাদ দিয়েছিলেন পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহাম¥দ এরশাদ। প্রতি হিংসার বষে পল্লীবন্ধুকে আর স্বৈরাচার বলা চলবে না। পল্লীবন্ধু এ দেশের মানুষদের জন্য আশির্বাদ হিসাবে আবির্ভূত হয়েছিলেন। পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহাম¥দ এরশাদ ছিলেন প্রকৃত গণতন্ত্রমনা রাষ্টনায়ক। আদালতে পল্লীবন্ধুকে বৈধ রাষ্টনায়ক হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। তিনি বৈধ রাষ্টপ্রধান হিসাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছেন। তাই কোনভাবেই হুসেইন মুহাম¥দ এরশাদকে স্বৈরাচার বলা যাবে না। পল্লীবন্ধুকে গায়ের জোরে স্বৈরাচার বলা হয়। হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদ সাহেবের সামনে ক্ষমতা হস্তান্তর না করার সুযোগ ছিলো। কিন্তু এরশাদ গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা রক্ষার সংবিধানকে সমুন্নত রেখে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। পল্লীবন্ধু ক্ষমতা হস্তান্তরের পর থেকে আজ দেশ উল্টো পথে হাটতেছে। ৯৬ সালের পর থেকে দেশ পর পর চারবার বাংলাদেশ দুর্নীতিতে চ্যম্পয়িান হয়েছে। ঘুষ, দুর্নীতি, বিচার বহির্ভূত হত্যা বেড়েছে।